Google search engine

নিদাহাস ট্রফির কথা মনে আছে নিশ্চয়। ত্রিদেশীয় সিরিজে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা সেমিফাইনাল ম্যাচে নাজমুল অপু-মুশফিকুর রহিমদের নাগিন নাচের পর থেকেই এশিয়ার হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে রূপ নেয় এই দুই দেশের লড়াই।

তাই তো প্রতিবারই বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ নিয়ে থাকে বাড়তি উন্মাদনা। এবার এশিয়া কাপের টিকিট ছাড়তেই দেশের কিছু গণমাধ্যমের বরাতে জানা যায়, আগামী ৩১ আগস্ট বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের সব টিকিট শেষ ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই।

তবে সোমবার রাতে টিকিট নেওয়ার জন্য যে ওয়েবসাইট লিংক দেয় শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড (এসএলিসি) সেটিতে দেখা যায় অর্ধেকের মতো টিকিট এখনও অবিক্রীত।

এশিয়া কাপ নিয়ে স্বাগতিক দেশ শ্রীলঙ্কায় খুব একটা মাতামাতি নেই বললেই চলে। সেখানে এক ঘণ্টায় সব টিকিট শেষ কথাটা শুনতে একটু খটকা লাগাটাই স্বাভাবিক।

এসএলসির দেওয়া ওয়েবসাইটে ঢুকে দেখা যায়, ২৯ আগস্ট সকাল ৯টাপর্যন্ত বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ওই ম্যাচের ১৩ হাজার ৯৫০টি টিকিট এখনও অবিক্রীত।

ক্যান্ডির পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৩৫ হাজার। স্টেডিয়ামটির মোট ধারণক্ষমতার প্রায় ৬০ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয়েছে।

এশিয়া কাপ খেলতে শ্রীলঙ্কার বিমান ধরার আগে দুই দেশের দ্বৈরথ নিয়ে সাকিব আল হাসানও কিছুটা বিরক্তি প্রকাশ করেন। সংবাদ সম্মেলনে টাইগার অধিনায়ক বলেন, ‘এই শব্দটা আমার খুব বেশি ভালো লাগে না। এটা আসলে দর্শকদের জন্য ভালো, ক্রিকেটের জন্য ভালো। ক্রিকেটারদের জন্য…যেহেতু ক্রিকেটাররা সবাই সবাইকে চেনে, আমাদের জন্য ওই রকম দ্বৈরথের ব্যাপারটা নেই।’

জাতীয় দলের প্রধান কোচ চণ্ডিকা হাথুরুসিংহেও দ্বৈরথ ইস্যুতে সাকিবের সঙ্গে সূর মিলিয়ে বলেন, ‘আমি এ রকম কোনও দ্বৈরথের ব্যাপারে অবগত নই। তবে এর আগে এশিয়া কাপে দুই দলের সঙ্গে আমাদের ভালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়েছে। আমি মনে করি, দুই দলই আমাদের চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে।’

Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here