Google search engine

 

বিরাট কোহলি ফিফটি করেছেন। হাফসেঞ্চুরি করেছেন লোকেশ রাহুলও। তবে বড় স্কোর গড়তে পারেনি ভারত। যদিও লড়াই করার মতো পুঁজি ঠিকই পেয়ে গেছে ভারত। নির্ধারিত ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২৪০ রান করেছে ভারত।

ভারতের ইনিংসেও দুটি ভাগ। প্রথম ১০ ওভারে রোহিত শর্মার আক্রমণাত্মক ইনিংসে তারা তুলেছিল ৮০ রান। পরপর ২ ওভারে রোহিত ও শ্রেয়াস ফেরার পর খোলসবন্দী হয়ে যায় ভারত।

তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি কেউ। শেষে এসেও কোনো ঝড় ওঠেনি। আহমেদাবাদের ধীরগতির উইকেটে অস্ট্রেলিয়ান বোলাররা ছিলেন দুর্দান্ত।

স্লোয়ার, কাটার-গতির বৈচিত্র, বাউন্সের বৈচিত্রর সঙ্গে রিভার্স সুইংয়ে ভারতের শক্তিশালি ব্যাটিং লাইনআপকে মোটেও গতি পেতে দেননি তারা।

বিশ্বকাপ ফাইনালে এর চেয়ে কম রান করে জেতার ঘটনা আছে স্রেফ একটি। ১৯৮৩ সালে ১৮৩ রান করে ৪৩ রানে জিতে নিজেদের প্রথম শিরোপা জিতেছিল ভারত। ৪০ বছর পর আবার তেমন কিছুই করতে হবে রোহিত শার্মার দলকে।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ভারতকে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন রোহিত। ৪ চার ও ৩ ছক্কায় স্রেফ ৩১ বলে ৪৭ রান করেন ভারতীয় অধিনায়ক। পাওয়ার প্লেতে ভারত পায় ৮০ রান।

এরপর অস্ট্রেলিয়ার সুশৃঙ্খল বোলিংয়ে আর গতি পায়নি ভারতের ইনিংস। পরের ৪০ ওভারে তারা করতে পেরেছে মোটে ১৬০ রান। রোহিত ছাড়া আর কেউ ছক্কা মারতে পারেননি। পুরো ইনিংসে চার হয়েছে ১৩টি।

দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৬ রান করেছেন লোকেশ রাহুল। ১০৭ বলের ইনিংসে তার বাউন্ডারি স্রেফ একটি। ভিরাট কোহলি ৪ চারে খেলেছেন ৬৩ বলে ৫৪ রানের ইনিংস।

অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন মিচেল স্টার্ক। অন্য দুই পেসার জশ হেইজেলউড ও প্যাট কামিন্স ধরেছেন ২টি করে শিকার।

Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here