Google search engine

অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপের দল। আরও বেশি নকআউট ম্যাচের। ২০১৫ সালে দেশের মাটিতে পঞ্চম বিশ্বকাপ জয়ের সময়ই পাঁচটি ভিন্ন মহাদেশে বিশ্বকাপ জেতা হয়ে গিয়েছিল। ষষ্ঠ বিশ্বকাপ জিতে নতুন চক্রের শুরুটা যে ভারতে, এর বাড়তি তাৎপর্য আছে। ৩৬ বছর আগে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ-আধিপত্যের শুরু তো এখানেই।

একতরফা এই ফাইনাল বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার আধিপত্যের কথা তো অবশ্যই বলছে। তার চেয়েও কি বেশি আইসিসি টুর্নামেন্টে আসল সময়ে ভারতের ভেঙে পড়ার? ২০১৩ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়ের পর গত ১০ বছর ধরে তো ঘুরেফিরে সেই একই গল্প। নকআউট ম্যাচে ভারতের নকআউট হয়ে যাওয়া।

এদিকে শিরোপা জিতে বড় অঙ্কের প্রাইজমানি পেয়েছে অজিরা। চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় কামিন্সের দল পেয়েছে ৪০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪৪ কোটি ২৫ লাখ টাকারও বেশি। চ্যাম্পিয়ন দলের পাশাপাশি বড় অঙ্কের অর্থ পুরস্কার পেয়েছে রানার্সআপ ভারতও।

তারা পেয়েছে ২০ লাখ ইউরো। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ কোটি ১২ লাখ টাকারও বেশি। এছাড়া, সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়া দুই দল পাবে ৮ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮ কোটি ৮৫ লাখ টাকার মতো।

১০ দলের বিশ্বকাপের প্রথম পর্বেই আটকে গেছে ছয়টি দল। তারা হলো পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ইংল্যান্ড, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও নেদারল্যান্ডস। এদের প্রত্যেকে পাবে ১ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ কোটি ১০ লাখ টাকার বেশি)। তাছাড়া, প্রথম পর্বে জেতা প্রতিটি ম্যাচের জন্য দলগুলোর পকেটে ঢুকেছে ৪০ হাজার ডলার করে (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৪ লাখ টাকার বেশি)।

সব মিলিয়ে ১ কোটি ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১০ কোটি টাকার বেশি) চলমান বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর জন্য প্রাইজমানি হিসেবে বরাদ্দ করা হয়েছে। হতশ্রী পারফরম্যান্সে আফগানিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কেবল দুটি ম্যাচ জিতে প্রথম পর্ব থেকে বাদ পড়ে যাওয়া বাংলাদেশের প্রাপ্তি প্রায় ২ কোটি টাকা।

Google search engine

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here