
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে অনেক আশা দেখিয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু তারা কেবল উপহার দিয়েছে হতাশাই।
রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় শুরু হওয়ার কথা ম্যাচটি। তার আধঘণ্টা আগেই টস হওয়ার কথা। কিন্ত বৃষ্টির কারণে সেটি হয়নি। ৩টায় মাঠ পরিদর্শন করা হয় এক দফা। তখনও আসেনি গ্রিন সিগনাল। কাভার দিয়ে ডাকা ছিল মাঠ। পরে আর সেটি ওঠানো হয়নি। একটি বলও গড়ায়নি মাঠে। পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয় ম্যাচ। এতে হতাশা প্রকাশ করেছেন শান্ত।
বাংলাদেশি অধিনায়ক বলেন, ‘আমি খুবই হতাশ। আমরা খুব করে চেয়েছিলাম ম্যাচটি খেলতে। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ার কারণে কিছুই করার ছিল না। ’
আসরের শুরুটা হয় ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেটের হার দিয়ে। পরবর্তী ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৫ উইকেটের হারে আসর থেকে বিদায় নিতে হয় বাংলাদেশকে। তবে লড়াই করেছে বাংলাদেশ, আর এতেই খুশি শান্ত। দুই ম্যাচে যে ভুলগুলোর কারণে হারতে হয়েছে সেগুলো থেকে শিখে নিজেদের শুধরাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
শান্ত বলেন, ‘গত দুই ম্যাচে আমরা যেভাবে খেলা লম্বা সময় ধরে রেখেছি সেটি আমাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমরা আশা করি ভুল থেকে শিখতে পারবো। আমরা একটি পরিকল্পনা করে তা বাস্তবায়ন করবো। ’
ম্যাচ দুটোতে বাংলাদেশের প্রাপ্তি বলতে কেবল পেসারদের ভালো পারফরম্যান্স। যা উল্লেখ করেছেন শান্তও। তিনি বলেন, ‘আমরা পেসারদের নিয়ে আগে অনেক বেশি চিন্তিত ছিলাম। কিন্তু গত কয়েকবছর ধরে বেশ কয়েকজন পেসার আমরা পেয়েছি। যাদের মধ্যে কয়েকজন অনেক ভালো করছে। যেমন তাসকিন ও নাহিদ রানা। মোস্তাফিজও ভালো করছে। আমাদের বোলাররা দারুণ। আমি আশা করছি তারা দলের জন্য ভালো কিছু বয়ে নিয়ে আসবে। ’
