
আইসিসির এলিট প্যানেলে স্থান পাওয়া প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেছেন তাওহীদ হৃদয়। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ম্যাচে এমন অশোভন আচরণের পর গণমাধ্যমের সামনেও বেফাঁস মন্তব্য করে বসেন জাতীয় দলের ওই ক্রিকেটার। ফলশ্রুতিতে তাকে দুই ম্যাচ নিষিদ্ধ করা হয়।কিন্তু হৃদয়ের দল মোহামেডান বিসিবির কাছে আপিল করতেই সে শাস্তি কমে যায়। দুই ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা নেমে আসে এক ম্যাচে। কমে আসা শাস্তি ভোগ করার পর ডিপিএলের সুপার লিগে মাঠেও নেমেছেন হৃদয়। কিন্তু তার শাস্তি কমাতে গিয়ে একটি নিয়ম পরিবর্তন করে বসেছে বিসিবি।
বিসিবির কোড অব কনডাক্ট অনুযায়ী, ৪-৭ ডিমেরিট পয়েন্টের জন্য ক্রিকেটারদের ২ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। সে হিসেবে ৭টি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়ে দুই ম্যাচের নিষেধাজ্ঞায় পড়েছিলেন হৃদয়। যদিও পরে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৪টি ডিমেরিট পয়েন্ট তুলে দেওয়া হয়। ফলে এক ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা কমে যায় তার।
এ ছাড়া কোড অব কনডাক্ট অনুযায়ী, ৮-১১ ডিমেরিট পয়েন্টের ক্ষেত্রে মিলবে ৪ ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা। এ ছাড়া ১২-১৫ ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে ৬ ম্যাচ এবং ১৬ বা তার চেয়ে বেশি ডিমেরিট পয়েন্ট পেলে নিষেধাজ্ঞা হবে ৮ ম্যাচের।
