
ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব পেয়ে অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে (আকসু) না জানানোর কারণে ২০১৯ সালে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন সাকিব আল হাসান। সেই সময়ে আকসুর জেনারেল ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন অ্যালেক্স মার্শাল। ক্রিকেটকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে মার্শালকে পরামর্শ হিসেবে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। অ্যান্টি করাপশন কনসালটেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিতে সোমবার (১৮ আগস্ট) ঢাকায় আসেন অ্যালেক্স মার্শাল।বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিটকে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি ক্রিকেটার, কোচ, টিম ম্যানেজমেন্ট ও আকুর বর্তমান কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক ওয়ার্কশপ করবেন মার্শাল। অতীতে আকু কীভাবে কাজ করেছে, সেটিও খতিয়ে দেখবেন তিনি।
বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক ইফতেখার রহমান মিঠু বলেন, ‘আমাদের অ্যান্টি করাপশন ইউনিটকে আরও শক্তিশালী করার জন্য আমরা অ্যালেক্স মার্শালকে নিয়োগ দিচ্ছি। স্থানীয় টুর্নামেন্টগুলোতে দুর্নীতি ঠেকানো বেশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তাই অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে আমরা তাকে পরামর্শক হিসেবে আনছি।’
অ্যালেক্স মার্শাল যুক্তরাজ্যের পুলিশ বাহিনীতে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। ২০১৭ সালে আইসিসির অ্যান্টি করাপশন ইউনিটের জেনারেল ম্যানেজার হিসেবে নিয়োগ পান। পরে তাকে অ্যান্টি ডোপিং ইউনিটের দায়িত্বও দেওয়া হয়। তবে সেটি আলাদা হওয়ার পর তিনি কেবল দুর্নীতি দমনেই মনোযোগ দেন।
